দারাজ দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি সরবরাহ প্রতিষ্ঠান এবং অনলাইন দোকান। ২০১২ সালে পাকিস্তানে দারাজ প্রতিষ্ঠিত হয়। রকেট ইন্টারনেটের উদ্যোগে মুনীব ময়ূর (প্রতিষ্ঠাতা) এবং ফারেস শাহ্ (সহ-প্রতিষ্ঠাতা) দারাজকে অনলাইন ই-কমার্স ফ্যাশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এবং নেপালে তাদের পরিষেবা প্রদান করে। বুজার্কি মিক্কিলেসেন দারাজের বর্তমান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। রকেট ইন্টারনেট ২০১৮ সালে চীনের আলিবাবা গ্রুপের কাছে ই-কমার্স কোম্পানি দারাজ গ্রুপকে বিক্রি করে দেয়।
২০১২ সালে মুনীব ময়ূর (প্রতিষ্ঠাতা) ও ফরিস শাহ (সহ-প্রতিষ্ঠাতা) ফ্যাশন খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে দারাজ প্রতিষ্ঠিত করেন এবং সেই সময় মুনীব রকেট ইন্টারনেটে কাজ করতেন।
দারাজের প্রাথমিক অর্থায়ন এবং কাজ রকেট ইন্টারনেট করছিল। তবে পরে এটি ২০১৫ সালে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারে যাত্রা শুরু করলে একটি সাধারণ বাজার কৌশল এবং ব্যবসায়িক মডেলে রূপান্তরিত হয়।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কোম্পানিটি যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ডেভেলপমেন্ট ফাইন্যান্স ইন্সটিটিউট থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ লাভ করে। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে দারাজ কায়মুকে অধিগ্রহণ করে। ২০১৮ সালের মে মাসে আলিবাবা গ্রুপ দারাজকে কিনে নেয়।
২০১৫ সালে ‘দারাজ বাংলাদেশ’ নামে বাংলাদেশে দারাজের কার্যক্রম শুরু হয়। কার্যক্রম শুরুর পর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের তৎকালীন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম এর শুভেচ্ছা দূত হন।
২০১৫ সালে তারা গ্রাহকদের জন্য অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন চালু করে।
২০১৭ সালের শুরুর দিকে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করা ই-বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান ‘কেইমু’ দারাজের সাথে একীভূত হয়। দারাজের বিরুদ্ধে প্রায়শ ভুল ও নিম্নমানের পণ্য দেওয়ার অভিযোগ হয়। (তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া)
বর্তমানে বাংলাদেশে দারাজ বেশ ভালোভাবেই কাজ করে যাচ্ছে। মাঝ খানে কিছুদিন আগে দারাজের বিরুদ্ধেও কিছু নেতিবাচক কথা-বার্তা চলে আসছিলো।
কিন্তু অবিলম্বে তা আবার ঠিক হয়ে গেছে। বাংলাদেশের বহু বেকার মানুষের চাকরির কর্মসংস্থান করে দিয়েছে দারাজ। প্রতি মাসেই কোন না কোন পদে দারাজে নিয়োগ থাকে।
বর্তমানে এখানে ৫টি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি তুলে ধরা হচ্ছে। ৫টি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মোট ৯১৫ জনেরও অধিক মানুষকে চাকরি দেবে দারাজ।
প্রতিটি বিজ্ঞপ্তিতে খুব সুন্দরভাবে সব তথ্য দেয়া আছে। পদের নাম, পদ সংখ্যা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়স, বেতন ইত্যাদি তথ্যগুলো ভালো করে দেখে নিয়ে আবেদন করুন।
অনলাইনে আবেদন করার জন্য নিম্নোক্ত লিঙ্কগুলো অনুসরণ করুন:
লিঙ্ক ১: আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন
লিঙ্ক ২: আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন
লিঙ্ক ৩: আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন
নিচে সবগুলো বিজ্ঞপ্তি ইমেজ আকারে উল্লেখ করা হলো। আপনি চাইলে জুম করে পড়তে পারেন কিংবা ডাউনলোড করে নিতে পারেন।





উৎস: অনলাইন পত্রিকা
আবেদন করার শেষ তারিখ: ১৯, ২২, ২৮ অক্টোবর এবং ৪ ও ৫ নভেম্বর, ২০২২ খ্রি.
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ তাঁত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট এর অধীনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।