করতোয়া
  • প্রচ্ছদ
  • খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • চাকরি
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
  • কৃষি
  • মতামত
  • সম্পাদকীয়
  • আরও
  • English

ইমেইল সাবস্ক্রিপশন

সবার আগে সব খবর পেতে করতোয়ার নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

জনপ্রিয়

ঘুমের জন্য ঔষধ

ঘুমের জন্য ১০০% কার্যকরী হোমিও ঔষধ সম্পর্কে তথ্য

14 August 2023
সহবাস

সহবাস এর ৭টি চরম উপকারিতা এবং সপ্তাহে কতবার করা উচিত

31 July 2023
কাতিলা গাম

কাতিলা গাম এর আশ্চর্য সব উপকারিতা

22 July 2023
Facebook X (Twitter) WhatsApp YouTube
শিরোনাম:
  • পপুলার ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে এসএসসি/এইচএসসি পাশেই চাকরি
  • খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসা নিতে পারবেন না – আইন মন্ত্রণালয়
  • ব্র্যাক স্বজন এক্সচেঞ্জ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • এসকেএস ফাউন্ডেশনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • ব্র্যাক এনজিওতে ম্যানেজার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • শান্তি কোথায় পাওয়া যায়?
  • বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
  • বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দিন
  • খাদ্য অধিদপ্তর ১৩৭৭ পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে
  • আবিষ্কার | কোরআন করেছে ১৪০০ বছর আগে, বিজ্ঞান করেছে সেদিন
Facebook X (Twitter) WhatsApp
করতোয়াকরতোয়া
YouTube
Monday, October 2
  • প্রচ্ছদ
  • খবর
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য
  • চাকরি
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • খেলা
  • বিনোদন
  • প্রবাস
  • ধর্ম
  • কৃষি
  • মতামত
  • সম্পাদকীয়
  • আরও
  • English
করতোয়া
প্রচ্ছদ > কিডনির রোগ যেসব কারনে হয়ে থাকে
স্বাস্থ্য

কিডনির রোগ যেসব কারনে হয়ে থাকে

Azgar AliBy Azgar AliNo Comments6 Mins Read18 August 2023
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn WhatsApp Email
Share.
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email WhatsApp

দেহের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি বা বৃক্ক যা সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর হয়ে গেলে মানুষ বেঁচে থাকতে পারে না। পরিপূর্ণ বিকল হওয়া ছাড়াও কিডনির রোগ নানা ধরণের হয়ে থাকে।

কিডনি রোগের ধরন, কারণ বর্ণনা করে করণীয় বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আর রশিদ।

কিডনি নিজস্ব কোনো রোগে আক্রান্ত হলে কিংবা অন্য কোনো রোগে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে কিডনির কার্যকারিতা লোপ পায়। কিডনি রোগ সাধারণত দুই ধরনের। যথা: অ্যাকিউট ও ক্রনিক।

ক. অ্যাকিউট কিডনি ইনজুরি (একেআই):

অ্যাকিউট কিডনি ইনজুরি (একেআই) হলো সাময়িক কিডনির সমস্যা যা স্টেজ ওয়ান কিডনি রোগ। ডায়রিয়া, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ প্রভৃতি কারণে হঠাৎ কারো হয়তো কিডনির কার্যকারিতা কমে যেতে পারে বা বিনষ্ট হতে পারে।

আবার কেউ হয়তো ম্যারাথন দৌড়ে অংশ নিল। এরপর দেখা গেল তার হঠাৎ অ্যাকিউট কিডনি ইনজুরি হয়ে গেছে। এ ছাড়া ১৫-২০ শতাংশ কিডনি রোগের কারণ হতে পারে অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যথানাশক ওষুধের ব্যবহার।

ডায়রিয়া কিংবা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়ার পর দ্রুত যথাযথ চিকিৎসা নিলে কিডনি আবার ভালো অবস্থানে ফিরে আসে। অবহেলা করলে বরং কিডনি স্থায়ীভাবে বিকল হতে পারে।

খ. ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (সিকেডি):

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (সিকেডি) একটি দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগ। ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস বা কিডনির প্রদাহ হলো এই রোগের অন্যতম কারণ।

বংশগত বা জন্মগত অসুখ যেমন পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ থাকলেও দীর্ঘমেয়াদি কিডনির অসুখ হতে পারে। আবার মাতৃগর্ভে কিডনির গঠনগত অস্বাভাবিকতার জন্যও হতে পারে।

এই রোগের মূল সমস্যা হলো, কোনো রকম লক্ষণ প্রকাশ ছাড়াই ধীরে ধীরে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট হয় এবং রোগের শেষ পর্যায়ে অসুস্থতা প্রকাশ পায়।

কিছু লক্ষণ হলো- শারীরিক দুর্বলতা, ক্ষুধামান্দ্য দেখা দেওয়া, প্রস্রাব কম হওয়া, ইনফেকশন ইত্যাদি। সিকেডিতে আক্রান্ত হলে পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব হয় না তবে রোগের জটিলতা থেকে রোগীকে মুক্ত রাখার চেষ্টা করা হয়। পরিপূর্ণ কিডনি বিকল হলে ডায়ালিসিস, কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করাতে হয়।

দৈনিক আট থেকে ১০ গ্লাস পানি পান, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা, প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম করা ও অ্যালকোহল পরিত্যাগ করাসহ ইত্যাদির মাধ্যমে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ প্রতিরোধ করা যায়।

কিডনি রোগের প্রধান প্রধান কারনসমূহ:

কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা স্থায়ীভাবে কিডনি বিকল হয় নানা কারণে। তবে সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, নেফ্রাইটিসের কারণে ৪৬ শতাংশ, ডায়াবেটিসের কারণে ৩৮ শতাংশ ও উচ্চ রক্তচাপের কারণে ১১ শতাংশ কিডনি বিকল হয়। এ ছাড়া বংশগত, ওষুধের প্রভাব ইত্যাদি কারণ রয়েছে।

ক. নেফ্রাইটিস:

নেফ্রাইটিস হলো কিডনির প্রধান একটি রোগ। যেকোনো বয়সে এ রোগ হতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে রোগটি ৯০ শতাংশ নিরাময়যোগ্য। জটিলতা বাধে বড়দের বেলায়। সংক্রামক ও অসংক্রামক এ দুই ধরনের নেফ্রাইটিস হতে পারে।

২০ শতাংশ সংক্রামক ও ৮০ শতাংশই অসংক্রামক কারণে নেফ্রাইটিস হয় যার কারণ সম্পূর্ণ অজানা। সংক্রামক কারণগুলো প্রতিরোধ বা প্রতিকার করা যায়। কিন্তু অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা বেশ জটিল।

নেফ্রাইটিসে শরীর ফুলে যায়, রক্তচাপ বৃদ্ধি পায় এবং প্রস্রাবে আমিষ নির্গত হয়। এমনকি প্রস্রাবে লোহিতকণিকা, কাস্ট বা শ্বেতকণিকা যেতে পারে।

রক্তে ক্রিয়েটিনিন নামের যৌগিক পদার্থ বেড়ে যেতে পারে। রক্তে চর্বির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। কিডনি থেকে সুঁচের মাধ্যমে টিস্যু বের করে তা অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পরীক্ষার মাধ্যমে (বায়োপসির) এই রোগ শনাক্ত করা যায়।

প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসার মাধ্যমে ৩০ শতাংশ ক্ষেত্রে এই জাতীয় ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (সিকেডি) নিরাময় করা সম্ভব। আশঙ্কার কথা হলো চিকিৎসা সত্ত্বেও ১০-১৫ বছরের মধ্যে ৬০ শতাংশ রোগীর কিডনির কার্যকারিতা লোপ পায় এবং কিডনি সম্পূর্ণ অকেজো হয়।

খ. ডায়াবেটিস:

ডায়াবেটিস তেমন কোনো মারাত্মক ব্যাধি নয়। তবে নিয়ম না মেনে চলা ও সঠিক চিকিৎসার অভাবেই এটা মারাত্মক হয়। টাইপ ওয়ান অর্থাৎ কম বয়সের ডায়াবেটিস হলে ইনসুলিনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা যায়।

বেশি বয়সীদের টাইপ টু ডায়াবেটিস রোগ হলে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ট্যাবলেট বা ইনসুলিন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ৯৮ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগী হচ্ছে টাইপ টু।

তবে ডায়াবেটিস প্রতিকার এমনকি প্রতিরোধ করাও সম্ভব। সচেতন হয়ে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, ওষুধের নিয়মতান্ত্রিক ব্যবহার এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনের অভ্যাস ডায়াবেটিক রোগীকে সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে।

আশঙ্কাজনক তথ্য হলো, ৪০ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগী কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়। এটা ডায়াবেটিস রোগ শনাক্ত করার পর থেকে যেকোনো সময়ে হতে পারে।

তাই কেউ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়েছে কি না তা জানা প্রতিটি ডায়াবেটিক রোগীর জন্য জরুরি। শুধু প্রস্রাব পরীক্ষা করে এবং রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা দেখে বোঝা যায়, কেউ ডায়াবেটিসজনিত কিডনি রোগে আক্রান্ত কি না।

বিশেষ করে চল্লিশের বেশি বয়সী ডায়াবেটিক রোগীর এবং যাদের বংশে ডায়াবেটিক রোগী রয়েছে তাদের এই পরীক্ষা করা জরুরি।

গ. উচ্চ রক্তচাপ:

কিডনি রোগের তৃতীয় প্রধান কারণ উচ্চ রক্তচাপ। উন্নত বিশ্বে ২০-২৫ শতাংশ উচ্চ রক্তচাপ রোগের কারণে কিডনি নষ্ট হয়। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপের কারণে ব্রেনস্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক তো আছেই। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে না থাকলে তা মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে।

বেশির ভাগ সাধারণ মানুষের ধারণা, উচ্চ রক্তচাপে উপসর্গ বা লক্ষণ প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসার দরকার নেই। আবার অনেকের ধারণা, সামান্য উচ্চ রক্তচাপের জন্য ওষুধ না খাওয়াই ভালো।

অথবা ওষুধ সেবন করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হয়ে গেলে আর ওষুধের দরকার নেই। আবার অনেকে মনে করেন, সারা জীবন এই ওষুধ খেতে থাকলে শরীরের অনেক ক্ষতি হতে পারে।

মূলত এসবই ভুল চিন্তা যা থেকেই উচ্চ রক্তচাপ সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়। এর প্রবণতায় পরবর্তী সময়ে কিডনি অকেজো হয়। তখন কিছু উপসর্গ প্রকাশ পায় বটে কিন্তু চিকিৎসকের আর কিছুই করার থাকে না।

তাই কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকুক আর না থাকুক নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত। বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ্ব বয়সী যাঁরা এবং বংশে যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে অথবা কিডনি রোগ রয়েছে তাঁদের অবশ্যই বছরে এক-দুবার রক্তচাপ পরীক্ষা করে তা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

আর রক্তচাপের পূর্বাভাস পাওয়া গেলে তখন থেকে চিকিৎসা শুরু করা উচিত। একই সঙ্গে জীবনযাত্রার নিয়ম পরিবর্তন, লবণ পরিহার, প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটা বা ব্যায়াম করা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত।

ঘ. বংশগত:

অনেক সময় বংশগত কারণে বা পরিবারের কারো কিডনি রোগ থাকলে সে ক্ষেত্রে অন্য কারো কিডনি রোগ হতে পারে। ২-৩ শতাংশ রোগ বংশগত কারণে হয়। তবে একক জেনেটিক কারণে সহজে হয় না।

উত্তরাধিকার সূত্রে কিডনি রোগের প্রধান কারণ পলিসিস্টিক কিডনি ডিজিজ যা ওষুধের মাধ্যমে নিরাময় হতে পারে। এতে জন্মগতভাবে কিডনির কার্যকারিতা কম থাকে অথবা কিডনির আকার ছোট বা বেশি বড় থাকে।

এতেও দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে। তাই যাদের বংশে কিডনি রোগী ছিল বা আছে তাদের একটু বেশি সতর্ক থাকতে হবে।

মনে রাখা উচিত, যেকোনো ধরনের কিডনি রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে মারাত্মক নয়। বরং শুরুতে শনাক্ত করা গেলে বেশির ভাগ কিডনি রোগই প্রতিরোধ করা সম্ভব।

জেনে রাখা ভালো:

১. মানুষের দুটি কিডনিতে প্রায় ২০-২৫ লাখ নেফ্রন বা ছাঁকনি রয়েছে যা প্রতিদিন প্রায় ১৭০ লিটার রক্ত পরিশোধন করে শরীরকে সুস্থ রাখে।

২. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, রক্তস্বল্পতা দূর করা ও অস্থিগুলোকে শক্তিশালী করতে কাজ করে কিডনি।

৩. প্রস্রাবে প্রদাহ কিডনির একটি সাধারণ রোগ হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে তা মারাত্মক হতে পারে।

৪. দুটি কিডনি ৮৫-৯০ শতাংশ অকেজো হওয়ার পরই শুধু ডায়ালিসিস বা কিডনি সংযোজনই হলো বেঁচে থাকার একমাত্র উপায়।

৫. কিডনি রোগ ছোঁয়াচে নয় তবে বংশানুক্রমিক হতে পারে।

৬. বাংলাদেশে প্রায় ৪০ হাজার রোগী ধীরগতিতে কিডনি অকেজো হয়ে প্রতিবছর অকালে মৃত্যুবরণ করে।

৭. কিডনি নষ্ট হলে ডায়ালিসিস করে চিকিৎসা করার সামর্থ্য বাংলাদেশের ১০ শতাংশেরই নেই। তাই কিডনি রোগ সম্পর্কে জানুন, সতর্ক থাকুন এবং প্রতিরোধ করুন।

পরিশেষে বলা যায়, কিডনির রোগ নিয়ে অবহেলা নয়, কিডনির যত্নে অবহেলা নয়। কাঁচা লবণ এবং ব্যথার ঔষধ যতোটা সম্ভব পরিহার করুন। নিজেই নিজের চিকিৎসক হতে যাবেন না। সবার সুস্থতা কামনা করছি।

আরও পড়ুন: চোখের ব্যথা থেকে বাঁচার উপায়

Previous Articleস্কলারশিপ ইন নেদারল্যান্ডস – বিনা খরচে পড়াশোনা
Next Article কিডনীতে সমস্যা হলে যেসব লক্ষণ শুরুর দিকে দেখা দেয়
Azgar Ali

    প্রিয় পাঠক, আপনাদের সাথে আমি রয়েছি মো. আজগর আলী। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটারের প্রতি খুব আগ্রহ ছিলো। আর তাই গড়ে তুলেছি অনলাইন পত্রিকা করতোয়া। আপনিও যেকোন লিখা পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। লিখা আপনার নামেই প্রকাশ করা হবে। লিখা পাঠানোর ঠিকানা: admin@korotoya.com. ধন্যবাদ।

    এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

    যৌন শক্তি

    যৌন শক্তি বাড়ানোর বা ঠিক রাখার জন্য কিছু অন্যরকম উপায়

    29 August 2023
    ডেঙ্গু জ্বর

    ডেঙ্গু জ্বর – কারন, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার জেনে নিন

    28 August 2023
    যৌনশক্তি

    যেসব খাবার খেলে যৌনশক্তি দ্রুত বাড়ে

    25 August 2023
    Add A Comment

    Leave A Reply Cancel Reply

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    পপুলার ডায়াগনষ্টি সেন্টার

    পপুলার ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে এসএসসি/এইচএসসি পাশেই চাকরি

    1 October 2023
    খালেদা জিয়া

    খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসা নিতে পারবেন না – আইন মন্ত্রণালয়

    1 October 2023
    ব্র্যাক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

    ব্র্যাক স্বজন এক্সচেঞ্জ লিমিটেডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

    30 September 2023

    এসকেএস ফাউন্ডেশনে বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

    22 September 2023

    আপনার জন্য আরও

    ঘুমের জন্য ঔষধ স্বাস্থ্য

    ঘুমের জন্য ১০০% কার্যকরী হোমিও ঔষধ সম্পর্কে তথ্য

    By Azgar Ali14 August 202306 Mins Read

    আধুনিক যন্ত্রসভ্যতা মানুষের জীবনযাত্রাকে করেছে ভয়ঙ্কর জটিল আর এই জটিলতা কেড়ে নিয়েছে তার আরামের ঘুম।…

    নতুন শিক্ষাক্রম এর মাধ্যমে ধর্ম বিষয়টিকে সংকুুচিত করা হয়নি- শিক্ষামন্ত্রী

    7 March 2023
    হোমিও ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

    হোমিওপ্যাথি ঔষধ খাওয়ার নিয়ম – ভুল হলে ক্ষতি হবে তাই সাবধান

    21 November 2022
    জমি আইন

    জমি আইন জানা সবার দরকার – নইলে হারাতে পারেন জমি

    2 August 2023
    • Facebook20K
    • Twitter5K
    • Pinterest5K
    • YouTube1.5K
    • WhatsApp
    • Instagram10K

    ইমেইল সাবস্ক্রিপশন

    সবার আগে সব খবর পেতে করতোয়ার নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন

    করতোয়া সম্পর্কে
    করতোয়া সম্পর্কে

    করতোয়া একটি অনলাইন বাংলা সংবাদ মাধ্যম। করতোয়ার যাত্রা শুরু হয় ১২ই জুলাই ২০২১ সালে। এখানে নিয়মিত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য প্রকাশ করা হয়। তথ্যের সত্যতা যাচাইপূর্বক তথ্য প্রকাশ করা হয়। করতোয়া প্রতিষ্ঠা করেছেন মো. আজগর আলী। সময় ও তথ্যের সাথে নিজেকে আপডেট রাখতে করতোয়ার সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ।

    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest YouTube WhatsApp
    জনপ্রিয়
    ঘুমের জন্য ঔষধ

    ঘুমের জন্য ১০০% কার্যকরী হোমিও ঔষধ সম্পর্কে তথ্য

    14 August 2023
    সহবাস

    সহবাস এর ৭টি চরম উপকারিতা এবং সপ্তাহে কতবার করা উচিত

    31 July 2023
    কাতিলা গাম

    কাতিলা গাম এর আশ্চর্য সব উপকারিতা

    22 July 2023
    আরও

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে নিয়োগ

    22 August 2023
    famous tech website

    Famous Tech Website List of the World

    21 August 2023
    বুক জ্বালা পোড়া রোগের চিকিৎসা

    বুক জ্বালা পোড়া রোগের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা

    13 April 2022
    স্বত্ব © ২০২৩ করতোয়া | সম্পাদক ও প্রকাশক: মো. আজগর আলী
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ
    • শর্তাবলী
    • প্রিভেসি পলিসি

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.

    Ad Blocker Enabled!
    Ad Blocker Enabled!
    Our website is made possible by displaying online advertisements to our visitors. Please support us by disabling your Ad Blocker.